Home Top Ad

banner

চাঁদাবাজি থামাতে চাইলে দালালদেরও কন্ডোম পরাও – এনসিপির জারা রেগে আগুন!

Share:
পতিতালয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও কন্ডোম পরাতে হবে : ডা. তাসনিম জারা

🔥 পতিতালয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও কন্ডোম পরাতে হবে : ডা. তাসনিম জারা

“শুধু দেহব্যবসায়ী ধরলে হবে না, যেসব ধনকুবের পতিতালয়ের পেছনে দাঁড়িয়ে সহবাসের সুবিধা নেয়—তাদেরও কন্ডোম পরানো উচিত।” — ব্যঙ্গ করে বললেন ডা. তাসনিম জারা।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ‍ভিন্নধর্মী বার্তা ছুঁড়ে দিয়ে রাজনৈতিক পতিতালয়ের গোপন দরজায় কড়া নাড়লেন।

💣 চাঁদাবাজি বনাম দেহব্যবসা: একটিই তো ক্লায়েন্ট!

তাসনিম জারা সরাসরি বলেন, “শুধু চাঁদাবাজ আর দুর্নীতিবাজদের ধরলেই হবে না। যারা তাদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা করে, যারা রাজনৈতিক পতিতালয়ের দালাল—তাদেরও বিচার করতে হবে। তা না হলে এই দেশ শুধু দেহ নয়, আত্মাও বিক্রি হয়ে যাবে।”

তার পোস্ট পড়ে মনে পড়ে যায় সেই পুরনো প্রবাদ: “যে ঘর পতিতালয় চালায়, তার রান্নাঘরেও সহবাসের গন্ধ লেগে থাকে।”

🩺 সহবাস শেখায় যারা, নীতির নাম করে!

সাম্প্রতিক এক মাসে বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে মানুষের হতাশা টের পেয়েছেন জারা। তিনি বলেন, “রাজবাড়ী থেকে পঞ্চগড়, খুলনা থেকে ভোলা—যেখানেই যাই, সাধারণ মানুষ একই কথা বলেন: ‘এই সহবাস আর চাঁদার সরকার কবে শেষ হবে?’”

এ যেন জনগণের ওপর রাতভর ‘রাজনৈতিক সহবাস’। আর তাতে কন্ডোম তো দূরের কথা, নৈতিকতা নামক অন্তর্বাসটুকুও খুলে রেখেছে অনেকেই।

😷 কন্ডোম নেই, জবাবদিহি নেই!

ডা. জারার ভাষ্য, “এই সরকার আজও চাঁদাবাজ ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারেনি। মনে হয় পুরো প্রশাসন একটিই পতিতালয়—যেখানে নীতির পরিবর্তে চলে ‘দাম আর দালালি’।”

তিনি ব্যঙ্গ করে বলেন, “যদি সরকার সত্যিই সাহস দেখায় এবং কন্ডোম ছাড়াও সবাইকে জবাবদিহির ঘরে আনে, তবে মানুষ এই সরকারকে অন্তত ‘সতীত্বের প্রতীক’ হিসেবে মনে রাখবে।”

🤡 রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা = দালালদের কন্ডমহীন সহবাস

রাজনীতিতে এখন নীতির নয়, পৃষ্ঠপোষকতার ‘সহবাসের কৌশল’ শেখানো হয় কোচিংয়ে। আর তাতে জন্ম নিচ্ছে দুর্নীতির ‘অবৈধ সন্তান’, যাদের নাম দেওয়া হচ্ছে কমিশন, চাঁদা আর লুটপাট।

তাই এখন প্রশ্ন একটাই: “এ দেশের পতিত রাজনীতিকে কবে কন্ডোম পরানো হবে?”

কোন মন্তব্য নেই