📰 হাসনাত-নাহিদ-সারজিস: এনসিপি’র তিন চাঁদাবাজের নামে চলত রাষ্ট্রীয় দালালি!
রাজধানীর গুলশানে সাবেক সংসদ সদস্যের কাছে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান (রিয়াদ)। চমকপ্রদ বিষয় হলো, সে কোনো সাধারণ যুবক নয় – স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাত্র প্রতিনিধি! এমনকি সরকারি কমিশনের সদস্য হিসেবেও সে পরিচয় দিতো।
এটিই একমাত্র ঘটনা নয়। এটি শুধু একটি বরফখণ্ডের মাথা। পুরো সিন্ডিকেটটির পেছনে রয়েছে বাংলাদেশের একটি নতুন দল – জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) – যারা নিজেদের ‘সংস্কারপন্থী’ সেজে, মূলত পুরোনো ধান্দাবাজি স্টাইলে চাঁদাবাজির কারখানা বানিয়ে ফেলেছে!
🔥 এনসিপি’র মুখ্য নেতারা ও তাদের কালো কীর্তি
🎩 হাসনাত আব্দুল্লাহ – “নৈতিকতার মুখোশ পরা কমিশন সিন্দবাদ”
- একাধিক মন্ত্রণালয়ে ‘ছাত্র প্রতিনিধি’ বসিয়ে পদ বাণিজ্য
- বদলির জন্য প্রতি কেসে ৫০,০০০ টাকা হারে ঘুষ আদায়
- অভিযোগ থাকলেও চুপ করে ‘অভ্যন্তরীণ তদন্ত’ নাটক
👔 নাহিদ ইসলাম – “স্মার্ট চাঁদাবাজির হোতা”
- সরকারি দপ্তরের নিয়োগ তদবিরে সরাসরি জড়িত
- এনসিপি’র ছাত্র সংগঠনের হয়ে চাঁদার টার্গেট নির্ধারণ
- মিডিয়ায় প্রশ্ন উঠলেও ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা’ বলে পাশ কাটানোর চেষ্টা
🧥 সারজিস আলম – “বুদ্ধিমান পৃষ্ঠপোষক, ঠাণ্ডা মাথার কমিশনার”
- বেসরকারি সংস্থা ও মন্ত্রণালয় থেকে প্রশিক্ষণ বরাদ্দের নামে চাঁদা তোলা
- ছাত্র শাখার নামে জেলা পর্যায়ে চাঁদাবাজি সিন্ডিকেট গঠন
🚨 চাঁদাবাজির সাংগঠনিক কাঠামো: এনসিপি’র ছাত্র প্রতিনিধি কারখানা!
- ছাত্র প্রতিনিধি নিয়োগ: ছেলেপেলেদের মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে টাকা আদায়।
- পদ বাণিজ্য: বদলি বা নিয়োগের নামে সিন্ডিকেট চালনা।
- ভয়ভীতি: টাকা না দিলে হয়রানি, ফাঁসানোর হুমকি।
- রাজনৈতিক ছত্রছায়া: নেতাদের নাম ব্যবহার করে দাপট দেখানো।
😠 প্রশ্ন রইলো জাতির কাছে...
- এইসব তথাকথিত ‘নাগরিক পার্টি’ কার স্বার্থে কাজ করছে?
- ছাত্রদের দিয়ে চাঁদাবাজি করিয়ে নৈতিকতা শেখায় কারা?
- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ছাত্র প্রতিনিধি পাঠিয়ে কি নিরাপত্তা হুমকিতে পড়ছে না?
🧨 শেষ কথা: ‘নতুন রাজনীতির’ নামে পুরোনো চাঁদাবাজি বন্ধ করো!
এনসিপির নেতাদের ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠা এই নতুন ধরনের চাঁদাবাজির সংস্কৃতি যদি এখনই বন্ধ না হয়, তাহলে ছাত্র রাজনীতি এক ভয়াবহ দিকেই এগিয়ে যাবে। এদের মুখোশ খুলে ফেলাই এখন সময়ের দাবি!
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন